চুলের জন্য নিম পাতার উপকারিতা--ও অপকারিতা ?

নিম পাতার মধ্যে থাকা অ্যান্টি- ফাঙ্গাল উপকরন খুসকি দূর করে এবং ইচিং বা চুলকানির সমস্যা দূর করে।নতুন চুলের বৃদ্ধি -নতুন চুলের জন্য অনেক উপকারি এই নিম পাতা।নিম পাতা চুলের যত্নে ব্যাবহার এ চুল পড়া দূর হয় এবং চুলের খূশকী দূর করে। মাথার ত্বককে অনেকেরই চুলকানি ভাব হয়। নিম পাতার রস মাথায় লাগালে এই চুলকানি কমে, চুল শক্ত হয়,  চুলের শুষ্কতা দূর হয় এবং নতুন চুল গজায়।

শুধু চুলের নয় ত্বকের জন্য ও অনেক উপকারি এই নিম পাতা ।নীম পাতার মধ্যে অনেক ভেষজ গুন রয়েছে,যা আমাদের চুলের যত্ন নিতে সাহায্য করে। নিম পাতা ভাঙ্গার ও ব্যাকটেরিয়া বিরোধী। তাই ত্বকের সুরক্ষায় এর জুড়ি নেই। ব্রণের সংক্রমণ হলে নিমপাতিত করে লাগালে ভালো ফল নিশ্চিত।

পেজ সুচিপত্রঃ

ত্বকের জন্য নিম পাতা ব্যাবহার 

ত্বকের যত্নে নিম পাতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিম পাতা ব্যাবহারে ত্বকের ব্ল্যাক হেডস দূর করে সেই সঙ্গে দূর করে অতিরিক্ত তেল। লোমকূপে লুকিয়ে থাকা ময়লা ও দূর করতে সাহায্য করে নিম পাতা। নিম পাতা ভাঙ্গা তাই ত্বকের সুরক্ষা এর জরুরি নেই গ্রহণের সংক্রমণ হলে নিম পাতা থেঁতো করে লাগালে ভালো ফল নিশ্চিত। নিয়মিত নিম পাতার সাথে কাঁচা হলুদ করে লাগালে তবে স্কিনটন ঠিক হয়।তবে হলুদ ব্যবহার করলে রোদ এড়িয়ে চলাই ভালো।

চুলের যত্নে নিম পাতার ব্যাবহার করা 

চুলের জন্য অনেক উপকারি এই নিম পাতা ।নিম পাতা চুলের যত্নে  ব্যাবহার এ চুল পড়া দূর হয় এবং চুলের খূশকী দূর করে । নতুন চুল উঠতে সাহায্য করে। নিম পাতার মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ভেষজ উপাদান জামাতের নতুন চুল যোগাতে সাহায্য করে। মাথার ত্বকে অনেকেরই চুলকানি ভাব হয়। নিম পাতার রস মাথায় লাগালে কি চুলকানি কমে, চুল শক্ত হয়,চুলের শুষ্কতা কমে যায় এবং নতুন চুল গজায়।

মুখে লেবু আর চিনি দিলে কি হয়

ব্রণ মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। এর থেকে বাঁচার জন্য আমাদের সপ্তাহে দুইবার মুখে লেবু আর চিনি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিলে মুখের ব্রণ চলে যায়। অথবা লেবুর সাথে চিনি মিশিয়ে স্ক্রাব করলে কালো দাগ অপসারণ হয় এবং ত্বক আরো উজ্জ্বল হয়। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি অ্যান্টি এক অক্সিডেন্ট হয়ে কাজ করে। তোকে টান থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে। যা তোকে পুড়িয়ে যেতে দেয় না। লেবুতে থাকা এসিডিক উপাদান দাগ দূর করে। 

নিম পাতার বড়ি খাওয়ার কি উপকারিতা 

নিম পাতার বড়ি খাওয়ার উপকারিতা হলো এতে আছে অসংখ্য ভেষজ উপাদান।যা আমাদের নতুন ভাবে ত্বকের পুষ্টি উপাদান তৈরি করে।এতে করে আমাদের ত্বক সুস্থ থাকে শরীরে যেকোনো ধরনের ব্যাকটেরিয়া দূর করে। নিমেষ হচ্ছে চা পানীয় হিসেবে পান করলে পেটের নানা সমস্যা কমে যায়। তবে সবচেয়ে কার্যকরী সুফল পেতে নিম পাতা ভাজার বাজার পরে সেগুলোকে গুঁড়ো করে খাওয়া।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মধ্যে নিয়মিত খালি পেটে নিম পাতা খাওয়া শুরু করলে রক্তে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানেরা ধ্বংস হয়ে যায় এতে করে আমাদের শরীর সুস্থ থাকে এবং এবং আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।

আমাদের শেষ কথা

নিম পাতার অসাধারণ স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। যদি আপনি নিম পাতার ব্যবহার করতে পছন্দ করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কারণ এখানে আমরা নিম পাতার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ এবং আরো বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি যদি নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভালো করতে হবে। কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url